সংবাদ শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচনে প্রচারণায় অংশ না নিতে এমপি আনোয়ার খাঁনকে চিঠি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এডভোকেট রহমত উল্যাহ বিপ্লবের কিছু কথা লক্ষ্মীপুরের কৃতিসন্তান আনোয়ারুল হক ছলেমা খাতুন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কামাল ফার্মারের  জন্মদিনে তিনি সকলের আশির্বাদ /দোয়া প্রার্থী লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদি ইউপি নির্বাচনে মীর শাহআলম চেয়ারম্যান নির্বাচিত লক্ষ্মীপুরের উপশহর দালাল বাজার ইউপি নির্বাচনে এডভোকেট নজরুল ইসলাম চেয়ারম্যান নির্বাচিত অনিয়মে চাকরিচ্যুত হবেন কর্মকর্তারা, ফেক্ট- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন লক্ষ্মীপুর -১ আসনের ড, আনোয়ার খান এম পির বড় ভাই আখতার খান রায়পুর উপজেলার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে পুনরায় অধ্যক্ষ মামুনের চেয়ারম্যান হওয়া প্রয়োজন লক্ষ্মীপুর জেলায় ৮ম: বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলে মোঃ এমদাদুল হক দালাল বাজার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে কাকে ভোট দিবেন? লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী কাজল খাঁনের গণজোয়ার লক্ষ্মীপুরের উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পাঁচজন,কে হবেন চেয়ারম্যান ? বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ওমান সুর শাখার সহ-সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেনের ঈদের শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক এমপি ও মন্ত্রী হতে নয় বরং মানুষের পাশে দাঁড়াতে আ.লীগ করি, সুজিত রায় নন্দী
ব্রিফকেসবন্দি ২১০ পত্রিকা বন্ধ করা হবে : তথ্যমন্ত্রী

ব্রিফকেসবন্দি ২১০ পত্রিকা বন্ধ করা হবে : তথ্যমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার
যেসব পত্রিকা ডিক্লারেশন নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে না, সেগুলোকে ‘ব্রিফকেসবন্দি’ পত্রিকা বলে অভিহিত করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, এরকম ২১০টি পত্রিকা বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, ইতোমধ্যেই সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ঢাকাস্থ রাজশাহী বিভাগ সাংবাদিক সমিতির দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে গণমাধ্যমেরও বিকাশ ঘটেছে। আর গণমাধ্যমের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও তৈরি হচ্ছে। তারা একটি ব্রিফকেস নিয়ে বিভিন্ন দফতরে যায়। বিজ্ঞাপন ম্যানেজ করে, যখন ম্যানেজ হয় তখন সেই পত্রিকা বের করে। এর প্রভাব মূলধারার গণমাধ্যমে পড়ছে। তাই ২১০টি পত্রিকা বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু প্রমুখ। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সংবাদপত্র সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। অনেকেই ডিক্লারেশন নিয়ে পত্রিকা বের করেন না। তাদের জন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলো বিপদে পড়ছে। এ কারণে আমরা এসব পত্রিকা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানাতে চাই, তারা আমাদের এই উদ্যোগের সাথে রয়েছেন বলে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরে এখন ছেড়া কাপড় পরা, স্যান্ডেল ছাড়া মানুষ দেখা যায় না। আকাশ থেকে ঢাকা শহরে কুঁড়েঘর দেখা যায় না। জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সবাই আমাদের উন্নয়নের প্রশংসা করে। শুধু মির্জা ফখরুল সাহেবদের এই উন্নয়ন চোখে পড়ে না। তাদের হেডকোয়ার্টার পাকিস্তানও আমাদের থেকে এখন সব ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে। সংবাদপত্রের মালিকদের উদ্দেশে তথ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে সব সংবাদপত্র বিপদে পড়েছিল, যার কারণে অনেকেই কর্মী ছাঁটাই করেছেন। আমি তাদের অনুরোধ করবো ছাঁটাইকৃত কর্মীদের চাকরিতে পুনর্বহাল করতে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদের বিমার আওতায় আনার অনুরোধ জানাচ্ছি। এতে সাংবাদিকরা উপকৃত হবেন এবং মালিকরা তাদের কর্মীদের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com