সংবাদ শিরোনামঃ
রায়পুর উপজেলার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে পুনরায় অধ্যক্ষ মামুনের চেয়ারম্যান হওয়া প্রয়োজন লক্ষ্মীপুর জেলায় ৮ম: বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলে মোঃ এমদাদুল হক দালাল বাজার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে কাকে ভোট দিবেন? লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী কাজল খাঁনের গণজোয়ার লক্ষ্মীপুরের উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পাঁচজন,কে হবেন চেয়ারম্যান ? বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ওমান সুর শাখার সহ-সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেনের ঈদের শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক এমপি ও মন্ত্রী হতে নয় বরং মানুষের পাশে দাঁড়াতে আ.লীগ করি, সুজিত রায় নন্দী বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই লক্ষ্মীপুরে বিনা তদবিরে পুলিশে চাকরি পেল ৪৪ নারী-পুরুষ দুস্থ মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা “সমিতি ওমান ” কর্তৃক চট্টগ্রামে ইফতার সামগ্রী বিতরণ দলিল যার, জমি তার- নিশ্চিতে আইন পাস লক্ষ্মীপুরে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে পবিত্র কুমার  লক্ষ্মীপুর সংরক্ষিত আসনের মহিলা সাংসদ আশ্রাফুন নেসা পারুল রায়পুরে খেজুর রস চুরির প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধকে মারধরের অভিযোগ
দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর নেই

দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর নেই

আমার প্রিয় মানুষ দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর বেঁচে নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) । রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে শেষ নিংস্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। তিনি ১৯৬২ সালে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। তিনি বেতন পেতেন ২৫০ টাকা। তখন ইত্তেফাকে ‘হ্যান্ড কম্পোজ’ ছিল। সিসার অক্ষর সাজিয়ে কম্পোজিটররা বাক্য তৈরি করতেন। তিনি প্রুফ দেখতেন। অনুবাদ করতেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ইত্তেফাক অফিস পুড়িয়ে দেয়; এমনকি কামানের গোলাও ছোড়ে। বন্ধ হয়ে যায় দৈনিক ইত্তেফাক। তিনি দূর থেকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পোড়া অফিস দেখেছেন। এরপর হানাদারদের চাপে আবার দৈনিক ইত্তেফাক প্রকাশিত হয়। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি ওই পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।’ আহ্সান উল্লাহ ১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ফজলুল হক মনির ডাকে ‘বাংলার বাণীতে’ যোগ দেন। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ওই পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ওই বছর তিনি ‘ভারত বিচিত্রা’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এছাড়া এই পত্রিকার বাংলাদেশি প্রথম সম্পাদক তিনি ছিলেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৮০-৮১ সালে তিনি ওই বিভাগ থেকে এমএ পাস করেন। ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ভারত বিচিত্রার সম্পাদক হিসেবে যুক্ত ছিলেন। ওই বছরই তিনি দৈনিক জনতায় সিনিয়র সাব-এডিটর হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে দৈনিক জনতা বন্ধ হয়ে যায়। আহ্সান উল্লাহ পরে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় চাকরি করেছেন। ২০০৪ সালে আবার দৈনিক জনতায় যোগ দেন বার্তা সম্পাদক হিসেবে। তিনি সর্বশেষ দৈনিক জনতায় সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই পূত্র ও ‍এক কন্যা সন্তান রেখে গেছেন । তার মৃত্যুতে আমরা দৈনিক জনতা পত্রিকা পরিবারের পক্ষথেকে গভির শোক প্রকাশ করছি।
(সংগৃহীত)


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com