লক্ষ্মীপুর থেকে ভি বি রায় চৌধুরী – এমনি ঘটনা ঘটেছে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পশ্চিম লক্ষ্মীপুর গ্রামে।২৬ মে ২০২২ ইং রোজ বৃহষ্পতি বার সন্ধ্যায় চা বিক্রেতা পরেশ চন্দ্র দাস সকালে কাশি জনিত কারনে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ঔষধ নিয়ে বাড়ি চলে আসেন।পরিবর্তে বিকালে পুনরায় অসুস্থ হয়ে পড়লে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করায় পরিবারবর্গ পড়ে বিপাকে। তাদের মৃত ব্যাক্তিকে সৎকার করার কোন ভূমী না থাকায় বিভিন্ন জনের কাছে দাহ করার জন্য কতটুকুন জমিন চেয়েও বিফল হয়। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হওয়ায় জেলাপ্রশাসকের হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়েছে বলে সরজমিন ঘুরে এসে আমাদের এপ্রতিবেদক জানান।
পরবর্তিতে মৃত পরেশের এক আত্মীয় বিষয়টি জানতে পেরে নোয়াখালী মাইজদিতে নিয়ে শবদাহ করেন।
উল্লেখ্য এই বিষয়ে দৈনিক জনতার স্টাফ রিপোর্টার- ভি বি রায় চৌধুরী বলেন,ভবিষ্যৎতে যেন আর কোন সনাতনধর্মের লোক কে মৃত্যুর পরবর্তিতে এহেন অবস্থায় পড়তে না হয় সেই বিষয়ে উপশহর দালালবাজার একটি শ্মশানের ব্যাবস্থা গ্রহন করার উদ্যোগ ইতি মধ্যে নেয়া হয়েছে এবং সেই বিষয়ে জেলাপ্রশাসক মোঃ আনোয়ার হোছাইন আকন্দ মহোদয় সদর উপজেলার উপশহর দালাল বাজারে সনাতনী সম্প্রদায়ের জন্য শ্মশান করার আবেদনের বিষয়ে তদন্তক্রমে সুস্পষ্ট মতামত সহ প্রতিবেদন প্রেরনের প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য সহকারী কমিশনার( ভূমী) কে নির্দেশ দিয়েছেন।