সংবাদ শিরোনামঃ
লক্ষ্মীপুর জেলায় ৮ম: বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলে মোঃ এমদাদুল হক দালাল বাজার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে কাকে ভোট দিবেন? লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী কাজল খাঁনের গণজোয়ার লক্ষ্মীপুরের উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পাঁচজন,কে হবেন চেয়ারম্যান ? বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ওমান সুর শাখার সহ-সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেনের ঈদের শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক এমপি ও মন্ত্রী হতে নয় বরং মানুষের পাশে দাঁড়াতে আ.লীগ করি, সুজিত রায় নন্দী বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই লক্ষ্মীপুরে বিনা তদবিরে পুলিশে চাকরি পেল ৪৪ নারী-পুরুষ দুস্থ মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা “সমিতি ওমান ” কর্তৃক চট্টগ্রামে ইফতার সামগ্রী বিতরণ দলিল যার, জমি তার- নিশ্চিতে আইন পাস লক্ষ্মীপুরে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে পবিত্র কুমার  লক্ষ্মীপুর সংরক্ষিত আসনের মহিলা সাংসদ আশ্রাফুন নেসা পারুল রায়পুরে খেজুর রস চুরির প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধকে মারধরের অভিযোগ লক্ষ্মীপুরে আলোচিত রীয়া ধর্ষণের বিষয়ে আদালতে মামলা
ভুল রেকর্ড সংশোধনের জন্য এসি ল্যান্ডদের নির্দেশ দিয়ে পরিপত্র

ভুল রেকর্ড সংশোধনের জন্য এসি ল্যান্ডদের নির্দেশ দিয়ে পরিপত্র

ভিবি নিউজ ডেস্ক:
ভূমি জরিপের পর চূড়ান্তভাবে মুদ্রিত ও প্রকাশিত খতিয়ানের ভুল মাঠপর্যায়েই সংশোধন বা রেকর্ড সংশোধন করতে পারবেন সহকারী কমিশনাররা (ভূমি)। তাঁদের এ নির্দেশ দিয়ে ২৯ জুলাই বৃহস্পতিবার একটি পরিপত্র জারি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। ভূমি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

মাঠপর্যায়ে এসি ল্যান্ডদের (সহকারী কমিশনার ভূমি) মাধ্যমে এ সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হলে খতিয়ানের ছোটখাটো ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য ভূমির মালিককে দেওয়ানি আদালত ও ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। এতে ভূমিসংক্রান্ত জনদুর্ভোগ অনেকাংশে কমে আসবে। এ ছাড়া পরিপত্রটি পড়ে জমির মালিকেরাও সহজে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা পেতে পারেন।

২০১৫ সালে খতিয়ানের ভুল সংশোধনবিষয়ক একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছিল। নানা জটিলতার কারণে মাঠপর্যায়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া সহজ ছিল না। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এই পরিপত্র জারি করতে নির্দেশ দেন, যাতে পরিপত্রটিই উদাহরণ হিসেবে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা ব্যবহার করতে পারেন।

পরিপত্রে বিভিন্ন আইনের সূত্র উল্লেখ করে বিভিন্ন বিষয়ের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ভূমি জরিপের পর চূড়ান্তভাবে মুদ্রিত ও প্রকাশিত খতিয়ানের করণিক ভুল, প্রতারণামূলক লিখন এবং যথার্থ ভুলের বিভিন্ন সম্ভাব্য ধরন বর্ণনা করা হয়েছে পরিপত্রে। এসব ভুল সংশোধনের পদ্ধতিও বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা সহজেই সাত পৃষ্ঠার পরিপত্রটি থেকে রেফারেন্স গ্রহণ করতে পারেন।

পরিপত্রে রেকর্ড সংশোধের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়ার ব্যাপারে উল্লেখ করা হয়। সেখানে বলা হয়, আবেদনকারীকে আবেদনের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ কোর্ট ফি সংযুক্ত করতে হবে। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করার সিস্টেম চালু হলে তা নির্ধারিত সরকারি হিসাবে সরাসরি দেওয়া যাবে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট মিসকেসে রেকর্ড সংশোধনের আদেশ হওয়ার পর আবেদনকারীর কাছ থেকে নামজারি মামলার জন্য নির্ধারিত হারে নোটিশ জারি ফি, রেকর্ড সংশোধন বা হালকরণ ফি এবং খতিয়ান সরবরাহ ফি একত্রে ডিসিআরের মাধ্যমে আদায় করতে হবে। আর তা যথারীতি সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে। তবে জেলা প্রশাসক বা তাঁর প্রতিনিধির মাধ্যমে সরকারের ১ নম্বর খাস খতিয়ানের ভুল সংশোধনের জন্য আবেদনে কোর্ট ফি কিংবা অন্যান্য ফি আদায় প্রযোজ্য হবে না।


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com