সংবাদ শিরোনামঃ
জনগনের সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই নিরাপদ খাদ্য রায়পুরে  সন্ত্রাসী তান্ডব চালিয়ে লুটপাট ও মাছ ঘাট দখলের অভিযোগ লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন বিএনপির মাধ্যমে পানিবন্ধীদের ত্রান বিতরন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠকর্মীদের নিয়োগবিধি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন “ লক্ষ্মীপুরে কলেজ অধ্যক্ষের অপসারণ চেয়ে শিক্ষক- কর্মচারীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের মুমূর্ষু শিশু শুভমকে নতুন জীবন দিয়েছেন ভারতের ডাঃ সঞ্জীব দেববর্মণ কোটা আন্দোলনে মৃত্যুর সংখ্যা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে লক্ষ্মীপুরে সরকারি ঔষধ ফার্মেসিতে! এযেন সর্ষের মধ্যে “ভুত “ লক্ষ্মীপুরে কিশোর অপরাধ প্রতিরোধে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অবশেষে লক্ষ্মীপুরে বাল্য বিবাহ রোধে অগ্রনী ভূমিকা রাখলেন জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জোবায়েদা খানম শিমুল সাহা, বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচিত লক্ষ্মীপুরে গ্রামীন সড়কে ড্রামট্রাকে  মেম্বারের বালু ব্যবসা, জানতে চাইলে সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি মামলা দেয়ার হুমকি রায়পুরে কিশোরী অপহরণ মামলায় দীপেন ও জহির গ্রেপ্তার  লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সড়কের পাশে আবর্জনার স্তূপ, নির্গত দুর্গন্ধ ও ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ লক্ষ্মীপুরে শিক্ষক- শিক্ষিকার বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ
যে সংস্কৃতি সংশোধনের মাধ্যম মানুষের চিত্তকে সমৃদ্ধ করে

যে সংস্কৃতি সংশোধনের মাধ্যম মানুষের চিত্তকে সমৃদ্ধ করে

সংস্কৃতি মানুষকে শুধু বিনোদিতই করে না, মানুষের চিত্তকে সমৃদ্ধ করে, বুদ্ধির উৎকর্ষ ঘটায়। তাই সংস্কৃতির মাধ্যমে মানুষকে যেমন আনন্দ দেয়া যায় তেমনই আবার সমাজের অসংগতি তুলে ধরে তার সংশোধনের পথ বাতলে দিতেও সংস্কৃতির জুড়ি নেই।

পার্শ্ববর্তী দেশের সিনেমাগুলোতে সে দেশের পরিচালকেরা সমাজের অসংগতি, ভুলত্রুটির পাশাপাশি রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের তথা রাষ্ট্রের হর্তাকর্তাদের অন্যায়-অপকর্মকে অবলীলায় ফুটিয়ে তোলেন। আর সেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হওয়া মানুষটাকে তারা নায়কের ভূমিকায় রূপ দেয়। শুধু তাই নয়, অন্যায়কারী-দুর্নীতিবাজ সে যত বড়ই হোক না কেন, টাকাওয়ালা কিংবা এমপি-মন্ত্রীর কুকর্মের সাজা দিতেও বিন্দুমাত্র কুণ্ঠিত হয় না সমাজের ন্যায়পরায়ণ মানুষগুলো। তাতে অন্যায়কারীর দৌরাত্ম্য কমে, অন্যায়ের প্রতিবাদকারীর সাহস যোগায়। তাদের বেশিরভাগ ছবিই শিক্ষামূলক। তারা তাদের সিনেমাতে নির্বাচনের ঘাপলাও নির্দ্বিধায় তুলে ধরে তা প্রতিকারের পথ দেখিয়ে দেয়। আবার পুলিশ প্রশাসনের অপকর্ম-দুর্নীতির যথাযথ শাস্তির নিধানও বাতলে দেয়। এমন সব সিনেমা দেখলে মানুষের মধ্যে সংশোধনের চেতনা ফিরতে পারে। কিংবা কিছুটা ভীতির উদ্রেক হতে পারে। এভাবে সমাজে সংশোধন আসতে পারে। কিন্তু আমাদের সেন্সর বোর্ডে এমন কোনো সিনেমা অনুমোদন পাওয়ার নিয়ম নেই। অপরদিকে তাদের অপসংস্কৃতি আমাদের দেশের দর্শক-শ্রতার মনে এমনভাবে জায়গা করে নিয়েছে তাতে কারো ভাঙছে ঘর। কেউ হচ্ছে ছন্নছাড়া।

পুনশ্চ : যে সংস্কৃতি সমাজের এবং মানুষের ভুল কিংবা অন্যায়কে সংশোধনে উদ্বুদ্ধ করে তেমন পরিচ্ছন্ন সংস্কৃতিতে বাধা থাকা উচিত নয়। আনন্দ-বিনোদনের মাধ্যমে সমাজের অন্যায়কে তুলে ধরে তার সংশোধনে সরকারকে উৎসাহী হওয়া প্রয়োজন।


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com