সংবাদ শিরোনামঃ
জনগনের সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই নিরাপদ খাদ্য রায়পুরে  সন্ত্রাসী তান্ডব চালিয়ে লুটপাট ও মাছ ঘাট দখলের অভিযোগ লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন বিএনপির মাধ্যমে পানিবন্ধীদের ত্রান বিতরন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠকর্মীদের নিয়োগবিধি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন “ লক্ষ্মীপুরে কলেজ অধ্যক্ষের অপসারণ চেয়ে শিক্ষক- কর্মচারীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের মুমূর্ষু শিশু শুভমকে নতুন জীবন দিয়েছেন ভারতের ডাঃ সঞ্জীব দেববর্মণ কোটা আন্দোলনে মৃত্যুর সংখ্যা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে লক্ষ্মীপুরে সরকারি ঔষধ ফার্মেসিতে! এযেন সর্ষের মধ্যে “ভুত “ লক্ষ্মীপুরে কিশোর অপরাধ প্রতিরোধে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অবশেষে লক্ষ্মীপুরে বাল্য বিবাহ রোধে অগ্রনী ভূমিকা রাখলেন জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জোবায়েদা খানম শিমুল সাহা, বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচিত লক্ষ্মীপুরে গ্রামীন সড়কে ড্রামট্রাকে  মেম্বারের বালু ব্যবসা, জানতে চাইলে সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি মামলা দেয়ার হুমকি রায়পুরে কিশোরী অপহরণ মামলায় দীপেন ও জহির গ্রেপ্তার  লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সড়কের পাশে আবর্জনার স্তূপ, নির্গত দুর্গন্ধ ও ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ লক্ষ্মীপুরে শিক্ষক- শিক্ষিকার বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ
দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর নেই

দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর নেই

আমার প্রিয় মানুষ দৈনিক জনতার সম্পাদক আহসান উল্লাহ্ আর বেঁচে নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) । রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে শেষ নিংস্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। তিনি ১৯৬২ সালে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। তিনি বেতন পেতেন ২৫০ টাকা। তখন ইত্তেফাকে ‘হ্যান্ড কম্পোজ’ ছিল। সিসার অক্ষর সাজিয়ে কম্পোজিটররা বাক্য তৈরি করতেন। তিনি প্রুফ দেখতেন। অনুবাদ করতেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ইত্তেফাক অফিস পুড়িয়ে দেয়; এমনকি কামানের গোলাও ছোড়ে। বন্ধ হয়ে যায় দৈনিক ইত্তেফাক। তিনি দূর থেকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পোড়া অফিস দেখেছেন। এরপর হানাদারদের চাপে আবার দৈনিক ইত্তেফাক প্রকাশিত হয়। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি ওই পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।’ আহ্সান উল্লাহ ১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ফজলুল হক মনির ডাকে ‘বাংলার বাণীতে’ যোগ দেন। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ওই পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ওই বছর তিনি ‘ভারত বিচিত্রা’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এছাড়া এই পত্রিকার বাংলাদেশি প্রথম সম্পাদক তিনি ছিলেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৮০-৮১ সালে তিনি ওই বিভাগ থেকে এমএ পাস করেন। ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ভারত বিচিত্রার সম্পাদক হিসেবে যুক্ত ছিলেন। ওই বছরই তিনি দৈনিক জনতায় সিনিয়র সাব-এডিটর হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে দৈনিক জনতা বন্ধ হয়ে যায়। আহ্সান উল্লাহ পরে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় চাকরি করেছেন। ২০০৪ সালে আবার দৈনিক জনতায় যোগ দেন বার্তা সম্পাদক হিসেবে। তিনি সর্বশেষ দৈনিক জনতায় সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই পূত্র ও ‍এক কন্যা সন্তান রেখে গেছেন । তার মৃত্যুতে আমরা দৈনিক জনতা পত্রিকা পরিবারের পক্ষথেকে গভির শোক প্রকাশ করছি।
(সংগৃহীত)


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com