সংবাদ শিরোনামঃ
রায়পুর উপজেলার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে পুনরায় অধ্যক্ষ মামুনের চেয়ারম্যান হওয়া প্রয়োজন লক্ষ্মীপুর জেলায় ৮ম: বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলে মোঃ এমদাদুল হক দালাল বাজার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে কাকে ভোট দিবেন? লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী কাজল খাঁনের গণজোয়ার লক্ষ্মীপুরের উপশহর দালাল বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পাঁচজন,কে হবেন চেয়ারম্যান ? বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ওমান সুর শাখার সহ-সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেনের ঈদের শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক এমপি ও মন্ত্রী হতে নয় বরং মানুষের পাশে দাঁড়াতে আ.লীগ করি, সুজিত রায় নন্দী বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই বাড়ছে ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্য, নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ চাই লক্ষ্মীপুরে বিনা তদবিরে পুলিশে চাকরি পেল ৪৪ নারী-পুরুষ দুস্থ মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা “সমিতি ওমান ” কর্তৃক চট্টগ্রামে ইফতার সামগ্রী বিতরণ দলিল যার, জমি তার- নিশ্চিতে আইন পাস লক্ষ্মীপুরে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে পবিত্র কুমার  লক্ষ্মীপুর সংরক্ষিত আসনের মহিলা সাংসদ আশ্রাফুন নেসা পারুল রায়পুরে খেজুর রস চুরির প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধকে মারধরের অভিযোগ
* দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মৃত্যু ২০১, আক্রান্ত ১১,১৬২ জন

* দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মৃত্যু ২০১, আক্রান্ত ১১,১৬২ জন

ভিবি নিউজ ডেস্ক:

দেশে করোনাভাইরাসে মৃত্যু সংক্রমণের হার ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। প্রতিদিনই হু হু করে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রমতে, দেশে গতকাল পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ। ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা গত ১৬ মাসে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। আর নতুন শনাক্ত হয়েছে ১১ হাজার ১৬২ জন। ঢাকার বাইরে শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে। সংক্রমণ যদি ঊর্ধ্বমুখী থাকে তাহলে জুলাইয়ে রোগী সংখ্যা এপ্রিল ও জুন মাসকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বমুখী হার দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে-এমন মন্তব্য বিশেষজ্ঞদের। তারা বলেন, দেরিতে হাসপাতালে আনায় করোনা রোগীর মৃত্যু বাড়ছে। শয্যার অভাবে মেঝেতে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। সব মিলে ভয়ঙ্কর সময় পার করছে দেশের হাসপাতালগুলো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে করোনা সংক্রমণের হার চূড়ায় উঠছে।

এপ্রিল-জুনকে ছাড়িয়ে যাবে জুলাই, আশঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদফতরের : সংক্রমণ যদি ঊর্ধ্বমুখী থাকে তাহলে জুলাইয়ে রোগী সংখ্যা এপ্রিল ও জুন মাসকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। গতকাল বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতর আয়োজিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে এ শঙ্কা প্রকাশ করেন অধিদফতরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম। তিনি বলেন, সংক্রমণের উচ্চমুখী এই প্রবণতা যদি অব্যাহত থাকে, জুলাইয়ে রোগী সংখ্যা এপ্রিল ও জুন মাসকে ছাড়িয়ে যাবে। লকডাউন বা বিধিনিষেধ অমান্য করার কারণে রোগীর সংখ্যা যদি অস্বাভাবিক বেড়ে যায়, তাহলে আমরা আবারো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যাব। তিনি আরো বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে মৃতের সংখ্যা ১০০ এর ওপরে রয়েছে। গত এক সপ্তাহের চিত্র যদি আমরা দেখি, ৩০ জুন ১১৫ জন মারা গিয়েছিলেন, ১ জুলাই ১৪৩ জন, ২ জুলাই ১৩২ জন, ৩ জুলাই ১৩৪ জন, ৪ জুলাই ১৫৩ জন, ৫ জুলাই ১৬৪ জন এবং ৬ জুলাই ১৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। পঞ্চাশোর্ধ্বদের আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বেশি। এর আগে ঢাকা বিভাগের মৃত্যুর সংখ্যা বেশি থাকত। কিন্তু গত কিছু দিন ধরে দেখেছি রাজশাহী ও খুলনা বিভাগে মৃত্যুর হার স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে গেছে।

ঢাকার বাইরে শনাক্ত ও মৃত্যু বাড়ছে : করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যুতে সব রেকর্ড ভেঙে গেছে গত কয়েকদিনে। গতকাল বুধবার ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা গত ১৬ মাসে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। গতকাল বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্ত হয়েছে ১১ হাজার ১৬২ জন। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৫৬৮ জন। এ নিয়ে দেশে টানা ১১ দিন করোনায় আক্রান্ত হয়ে শতাধিক ব্যক্তির মৃত্যু দেখল বাংলাদেশ। এর আগে গত মঙ্গলবার করোনায় প্রাণ হারান ১৬৩ জন। এদিন রেকর্ড ১১ হাজার ৫২৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ২০১ জনের মধ্যে ৬৬ জনই খুলনার। এছাড়া ঢাকায় ৫৮, চট্টগ্রামে ২১, রাজশাহীতে ১৮, বরিশালে ৭, সিলেটে ৯, রংপুরে ১৪ এবং ময়মনসিংহে ৮ জন মারা গেছেন। ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৭ হাজার ১৪৭ জনের। পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৫ হাজার ৬৩৯টি। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ। দেশে এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৩২টি। মোট পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। করোনায় বিপর্যস্ত খুলনা। রোজ মৃত্যু ও শনাক্ত রোগীর নতুন রেকর্ড হচ্ছে এখানে। গতকাল বুধবার খুলনা বিভাগে কোভিডে ৬৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যা এ যাবতকালে এই বিভাগে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এর আগে গত সোমবার সর্বোচ্চ ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছিল খুলনা বিভাগের হাসপাতালগুলোতে।

এ প্রসঙ্গে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মোশতাক হোসেন বলেন, আমাদের দেশে করোনা সংক্রমণ বর্তমানে পিকে উঠতে শুরু করেছে। প্রতিটি ঢেউয়ে এটা বেড়েছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের চেয়ে তৃতীয় ঢেউয়ে বৃদ্ধিটা অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত এটি উঠতে পারে। তারপর ধীরে ধীরে নামতে শুরু করবে। তবে ঈদের সময় যদি চলাচল নিয়ন্ত্রণ না করা হয় তাহলে সংক্রমণ আরো বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে। এক্ষেত্রে বেশি জোর দিতে হবে গণজমায়েত নিয়ন্ত্রণে। কারণ কোরিয়ায় করোনা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে গির্জা থেকে, ভারতে কুম্ভুমেলা থেকে।

বিগত কয়েক দিনের চিত্রে দেখা যায়, , ৩০ জুন ১১৫ জন মারা গিয়েছিলেন, ১ জুলাই ১৪৩ জন, ২ জুলাই ১৩২ জন, ৩ জুলাই ১৩৪ জন, ৪ জুলাই ১৫৩ জন, ৫ জুলাই ১৬৪ জন, ৬ জুলাই ১৬৩ এবং ৭ জুলাই ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। রোগতাত্তি্বক ভাষায় বলা যায়, সংক্রমণ চূড়ায় উঠছে। কতটা উঠবে সেটা বলা কঠিন। তবে এটি নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য অধিদফতর তার জনশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, পাশাপাশি চলমান লকডাউন কঠোরভাবে যেন পালিত হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া অপ্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হওয়া এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যে দেখা যায়, দেশে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘন্টায় রেকর্ডসংখ্যক ২০১ জন মারা গেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ১১৯ ও নারী ৮২ জন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৯৩ জনে। এদিকে গতকাল নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১৬২ জন। গত মঙ্গলবারের চেয়ে গতকাল ৩৮ জন বেশি মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার মারা যান ১৬৩ জন। করোনা শনাক্তের বিবেচনায় গতকাল মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬০ শতাংশ। গত ২৮ জুন থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত মৃতের হার ছিল ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১১ থেকে ২০ বছর বয়সী ১ জন, ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৪ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী ৯ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ২৫ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৪৭ জন এবং ষাটোর্ধ্ব ১১৫ জন রয়েছেন। মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২১ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ জন, খুলনা বিভাগে সর্বোচ্চ ৬৬ জন, বরিশাল বিভাগে ৭ জন, সিলেট বিভাগে ৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৪ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৮ জন রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৬৫ জন সরকারি, ২৩ জন বেসরকারি হাসপাতালে, ১২ জন বাসায় এবং মৃতাবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে ১ জনকে। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার ৬৩৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১১ হাজার ১৬২ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। গত মঙ্গলবার ৩৬ হাজার ৬৩১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১১ হাজার ৫২৫ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ। আগের দিন এই হার ছিল ৩১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। গত মঙ্গলবারের চেয়ে গতকাল শনাক্তের হার দশমিক ১৪ শতাংশ কম। এদিকে ঢাকা জেলায় (মহানগরসহ) ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজার ৪১১ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২৮৫ জন। ঢাকায় শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এই জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ২৯ জন, গতকাল মারা যায় ১৬ জন। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, দেশে এ পর্যন্ত মোট ৬৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৩২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৫৬৮ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল এবং বাসায় মিলিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৯৮৭ জন। দেশে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৫০ হাজার ৫০২ জন। বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৭ হাজার ১৪৭ জনের। এর আগের দিন নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল ৩৮ হাজার ৩৯ জনের। গত মঙ্গলবারের চেয়ে গতকাল ৮৯২টি নমুনা কম সংগ্রহ হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩৫ হাজার ৬৩৯ জনের।

স্বাস্থ্য অধিদফতর বলছে, রোগী শনাক্তের সংখ্যা এভাবে বাড়তে থাকলে মহামারিকালের দ্বিতীয় ঢেউয়ের এপ্রিল মাস এবং সদ্য শেষ হওয়া ভয়ঙ্কর জুনকে ছাড়িয়ে যাবে চলতি জুলাই মাস। সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বগতিতে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সাধারণ শয্যার চেয়ে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগের রয়েছে করোনা ডেডিকেটেড অন্যতম কুর্মিটোলো জেনারেল হাসপাতাল। এ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য ২৭৫ সাধারণ শয্যাতে ভর্তি রয়েছেন অতিরিক্ত ৫০ রোগী।

চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ১০৯ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত ভর্তি আছেন ১০ জন। এ বিভাগেরই ফেনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত পাঁচ জন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১০৬ শয্যার বিপরীতে ভর্তি আছেন অতিরিক্ত ১৫ জন রোগী।

রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালের ৭২ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত ভর্তি আছেন এক জন, বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের ২৪২ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত ১১ জন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪৩৪ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত ১৬ জন, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৮০ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত পাঁচ জন রোগী ভর্তি আছেন। খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতলের ১৯০ বেডের বিপরীতে ৬৫ জন, মাগুরা সদর হাসপাতালের ৫০ শয্যার বিপরীতে সাত জন অতিরিক্ত রোগী ভর্তি আছেন। আর বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলা সদর হাসপাতালের ৫০ শয্যার বিপরীতে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি আছেন আটজন।


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com