ভি বি রায় চৌধুরী – আজ ১১ মে সকালে
একজন করোনা রোগী সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার সাথে থাকা দুজনের নমুনা সংগ্রহ করেছে সদর হাসপাতাল, দুজনেই দালাল বাজার ইউনিয়নের। পজেটিব রোগী দক্ষিন হামছাদীর।
জানাযায় আক্রান্ত রোগী গতকাল ১০ মে রাত্রে ঢাকা থেকে পালিয়ে বাড়িতে আসছে শুনে ২ নং দক্ষিন হামছাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মীর শাহ আলম গোপন সংবাদ পেয়ে সারা রাত জেগে থেকে পাহাড়া দেন। তার সাথে ১ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সাইফুল কিবরিয়া সোহেল, দালাল বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মীর মহিউদ্দিন মাহমুদ এবং ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা মাহাফুজ আলম ছিলেন। সারা রাত অপেক্ষা করার পরে অবশেষে আক্রান্ত রোগী সকাল ৮.০০ ঘটিকায় নন্দনপুর বাজারে পৌঁছালে স্থানীয় ইউপি সদস্য সাইফুল কিবরিয়া সোহেল, গাড়িটি আটক করেন। গাড়িতে রোগীর সাথে ড্রাইভার সহ অন্য আরেকজন ছিলেন। পরে চেয়ারম্যান থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে গাড়ি সহ তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান।
ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সাথে থেকে আক্রান্ত রোগীর কোয়ারেন্টাইন নিশ্চত করেন, এবং বাকী দুজনের নমুনা সংগ্রহ করে তাদের ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চত করেন বলে সরজমিন ঘুরে এসে আমাদের এপ্রতিবেদক জানান।
এই বিষয়ে ২ নং দক্ষিণ হামছাদি ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান মীর শাহআলম বলেন আক্রান্ত রোগীকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং আক্রান্ত ব্যাক্তির সাথে ঢাকা থেকে আসা দুই জনের নমুনা সংগ্রহ করে কোয়ারান্টাইনে থাকার জন্য বলা হয়েছে। আরো জানাযায় ঐদুই জন হলো ৩ নং দালাল বাজার ইউনিয়নের মহাদেবপুর কাজি বাড়ির ইউছুফ ড্রাইভার ও পশ্চিম লক্ষ্মীপুরে নুরুল ইসলাম ব্যপারীর ছেলে কবির হোসেন।