সংবাদ শিরোনামঃ
দেশব্যাপি বাড়ছে সামাজিক অপরাধ, দরকার জরুরি পদক্ষেপ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অধঃস্তন পুলিশ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষায় পুলিশ সুপার মোঃ আক্তার হোসেন ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প: সৌজন্যে আলিফ মীম হাসপাতাল লক্ষ্মীপুরে নবাগত পুলিশ সুপার আক্তার হোসেনের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় লক্ষ্মীপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলামের আগমনে জেলাপ্রশাসন ও জেলা পুলিশ প্রশাসনের শুভেচ্ছা কমলনগর উপজেলা আ’ লীগের সভাপতি মোঃ নিজাম উদ্দিনের সুস্থতায় কমল নগরের মানুষের মাঝে আনন্দ অশ্রু বৃহত্তর নোয়াখালী আন্ত:স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা -২০২৩ লক্ষ্মীপুর কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজে অনুষ্ঠিত ফুটপাত দখলমুক্ত করা প্রয়োজন ঔষধ কোম্পানি গুলো মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ ফেরত নিতে গড়িমসি করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভোক্তারা লক্ষ্মীপুরে অস্ত্র -গুলি সহ যুবলীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার, লক্ষ্মীপুর -৩ সদর আসনের নির্বাচনে অনিয়ম রোধে অনুসন্ধান কমিটি লক্ষ্মীপুরের কৃতি সন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড,মাকসুদ কামালকে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান দুস্থ মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা “সমিতি ওমান ” কর্তৃক চট্টগ্রামে ইফতার সামগ্রী বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ডাবল মার্ডার মামলায় জিহাদীকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশ সুপারের প্রেস  ব্রিফিং

লক্ষ্মীপুরে ডাবল মার্ডার মামলায় জিহাদীকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশ সুপারের প্রেস  ব্রিফিং

লক্ষ্মীপুর থেকে ভি বি রায় চৌধুরী –
লক্ষ্মীপুরে আলোচিত নোমান-রাকিব হত্যা মামলার প্রধান আসামি আবুল কাশেম জিহাদীকে গ্রেফতারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মোঃ মাহফুজ্জামান আশরাফ।

বৃহস্পতিবার (১১ মে) রাত ৮টার দিকে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

পুলিশ সুপার বলেন, লক্ষ্মীপুরে আলোচিত নোমান-রাকিব হত্যা মামলার প্রধান আসামি আবুল কাশেম জিহাদীকে গ্রেফতারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আশা করি আমরা সফল হব। ইতোমধ্যে এই মামলার ১৭ জন আসামিকে গ্রেফতার করছি। উদ্ধার করা হয়েছে ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র। সেই সঙ্গে স্বেচ্ছায় হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে মামলার ৩ নম্বর আসামি ফয়সাল দেওয়ান ও ১৮ নম্বর আসামি আলমগীর হোসেন ওরফে টাকলু আল

এসপি মাফুজ্জামান আশরাফ বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, সম্প্রতি এই মামলার ৩ ও ১৮ নম্বর আসামি আদালতে স্বীকারোক্তি জবানবন্দি দিয়েছেন। সবার হাতে শরীফ নামে এক ব্যক্তি অস্ত্রগুলো দিয়েছে এবং ৪ থেকে ৫ ভাগে অবস্থান নেওয়ার জন্য দিকনির্দেশনা দেয়। তার পরিকল্পনা অনুযায়ী নোমান-রাকিবকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাকেও গ্রেফতারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।