ভিবি নিউজ ডেস্ক:
জলীয় বা নীল গ্রহ পৃথিবীর অতি প্রাচীন | বস্তু পানি। পৃথিবীর আবহাওয়া মণ্ডলের এই পানির আবির্ভাব যেমন প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যাবলি অলৌকিক কেমন রহস্যময় বৈজ্ঞানিকগণ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যাবলি থেকে জ্ঞান অনুসন্ধিৎসু উৎসাহ নিয়ে গবেষণার মাধামে পানির উৎসের অভ্যন্তরীণ অন্তনিহত রহস্য ও রহস্য এর উপস্থিতির উদঘাটন করেন। উত্তপ্ত বিশ্ব অগ্নিপিত্ত এবং ১০ হাজারের উপরে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির। উত্তপ্ত লাভা এবং জবালামুখ থেকে নিতি গ্যাস এবং জলীয় বাষ্প পৃথিবীর বায়ুপ্তর পানির আবির্ভাবে অন্যতম উৎস গােলাকার পৃথিবী বহু প্রকারের গ্যাস দ্বারা পরিবৃত্ত এবং গ্যাসের সমষ্টিগত প্রক্রিয়া হলাে বায়ু। শ্রষ্টা সৃষ্টিকে অস্তিত্বশীল করেছেন করোনায় মানবকল্যাণে বাতাসকে প্লাবিত করেছেন। বায়ুর কারণে পৃথিবীতে প্রাণ স্পন্দিত। বায়ুতে প্রধান ২ টি উপাদান একটি নাইট্রোজেন। নাইট্রোজেন ৭৯% অক্সিজেন ২১%। অবশিষ্ট কার্বনডাই অক্সাইড হাইড্রোজেন হিলিয়াম ও আর্গন মিলিতভাবে ১%। সব বাতাস কিছু না কিছু পরিমাণ জলীয়বান্দ বিদ্যমান থাকে। এছাড়াও বায়ুর মধ্যে ধুলিকণা বাষ্পকণা এবং ধোঁয়া এবং বালুকণা রয়েছে। বায়ু চাপের সমতা রক্ষা করা বাতাসের ধর্ম। প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন ভূমিকা অপরিহার্য। পানি মানব কল্যাণে আল্লাহর একটি শ্রেষ্ঠ দান। পানির উৎপত্তি থেকে এ পর্যন্ত একই এবং অভিন্ন মানদণ্ড বা মাত্রার মৌলিক পদার্থ এবং রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য অক্সিজেন এর একটি অণু এবং হাইড্রোজেনের দুইটি অণু বিশিষ্ট যৌগিক মিলে পানি H20। উৎপত্তি বা পানির আবির্ভাব থেকে আজ পর্যন্ত একই রূপ রং ও স্বাদহীন এবং সেই পাত্রে রাখা হয় সেই পাত্রের আকার আকৃতি রং রূপ পরিমাণ ধারণ করে। বায়ুর মত পানি নিম্নগামী পানি সমতা রক্ষা করে। পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে সঙ্গে সর্বদা সংলগ্ন থেকে আবর্তিত হয়। সাথে সাথে সাগর
মহাসাগরের পানিও আবর্তনে থাকে প্রাণের উৎস পানির কথা আলােচনা করতে হলে প্রথমে সূর্য ও গােলাকার সমতল পৃথিবীতে বক্ষ মাই, উদ্ধে প্রসারিত এবং সর্বনিম্ )-৩০০ মাহল দুরত্বে বায়ুমণ্ডলের স্তর।
পানি সংখ্যা সম্পর্কে আলােচনার প্রয়ােজন রয়েছে। এই বায়ুমণ্ডলের কারণেই পৃথিবীর জলমণ্ডল বা পানির উৎস বা প্রাণেরস্প্দন বায়ুমলের হাতি ও স্থায়ীতের কারণে । বায়ু ছাড়া প্রাণে উদ্ভব অতীত সন্বনয়। আর বাতাসে জলীয় বাষ্প থেকে বৃষ্টি ও বরফ পানি মার্গায়ন নদীর পতি। সক্রিয় হাই্রোলােজিক্যাল সাইকেল শ্রীবনচত্র বলা হয়। সূর্য থাকলে চক্র বা নদীর মধ্যবর্তীতে বায়ুমণ্ডল, পানি মন্ডল, ভূমল ভূ-তুক, জীবমণ্ডল অবস্থিত জীবজগত বায়ুমহলের আশির্বাদে বাচিয়ে থাকে। সূর্যের তাপ ৬ হাজার সেন্টিগ্রেডে কিন্তু দূরত ও বায়ুন্তর ভেদ ফরে সূর্যের তাপ ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৮ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল বেগে পৃথিবীতে পৌছতে ৮ মিনিট সময় লাগে এবং এই তাপের ১৩ কোটি ভাগের একভাগ মাত্র ভূ-পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়। তাও কত প্রখর এই তাপ ও আলো ছাড়া পৃথিবীতে প্রাণীকুলের অস্তিত্ব বা বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। সূর্য পৃথিবী ও তার সৃষ্টির আদিপিতা। এই সূর্য তাপে পথিবীকে প্রাণবন্ত রেখেছে। বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকারক Ultra violate অতি বেগুনী রশ্মিকে দ্রবীভূত ও ফিল্টার বা ছাকিয়ে Fier পৃথিবীর তাপমাত্রাকে সহনীয় সমভাবাপন্ন করে ভূ-পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়ে আবার বায়ুমণ্ডলের দিকে ফেরত পাঠাতে সাহায্য করে যানবাহন কলকারখানা নগরায়নের ফলে বৃক্ষহীন কার্বনডাইঅক্সাইড পুঞ্জিভুত হতে থাকলে ভূ-পৃষ্ঠের যে সৌরতাপ এসে পরে তা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আটকা পড়ে যায়। তাহলে তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে বরফ গলবে বেশি। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে উপকূলীয় এলাকা তলিয়ে যাবে। কোরআনে জ্ঞান বিজ্ঞানের গুরুত্বকে মর্যাদা দিয়েছেন। জ্ঞানী ব্যক্তি বুঝতে পারেন মহাবিশ্বের জীব ও জড়ের শাসনে যে বিধিবিধান প্রাকৃতিক আইনশৃঙ্খলায় কাজ করে তা অত্যন্ত সু-শৃঙ্খল। আর এই শৃঙ্খলার মধ্যে বিশৃঙ্খলা দেখা দিলেই পরিবেশ প্রতিবেশ (Eso System) মারাত্মক বিপর্যয়। কোনাে বিজ্ঞানীই প্রকৃতির গঠনের নিয়ম বানান না। শুধু বিজ্ঞানীরা শ্রস্টার সৃষ্টির ঢালিত নিয়মকেই আবিষ্কার করে থাকেন।