সংবাদ শিরোনামঃ
লক্ষ্মীপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলামের আগমনে জেলাপ্রশাসন ও জেলা পুলিশ প্রশাসনের শুভেচ্ছা কমলনগর উপজেলা আ’ লীগের সভাপতি মোঃ নিজাম উদ্দিনের সুস্থতায় কমল নগরের মানুষের মাঝে আনন্দ অশ্রু বৃহত্তর নোয়াখালী আন্ত:স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা -২০২৩ লক্ষ্মীপুর কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজে অনুষ্ঠিত ফুটপাত দখলমুক্ত করা প্রয়োজন ঔষধ কোম্পানি গুলো মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ ফেরত নিতে গড়িমসি করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভোক্তারা লক্ষ্মীপুরে অস্ত্র -গুলি সহ যুবলীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার, লক্ষ্মীপুর -৩ সদর আসনের নির্বাচনে অনিয়ম রোধে অনুসন্ধান কমিটি লক্ষ্মীপুরের কৃতি সন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড,মাকসুদ কামালকে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান দুস্থ মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা “সমিতি ওমান ” কর্তৃক চট্টগ্রামে ইফতার সামগ্রী বিতরণ লক্ষ্মীপুরে নবাগত পুলিশ সুপার কে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী স্বরণে মেহেদী হাসান রাসেলের কুরআন ও হাদিসের আলোকে উপস্থাপন  লক্ষ্মীপুরে নতুন পুলিশ সুপার আকতার হোসেন লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা ইকবালের নেতৃত্বে সৌদি প্রবাসীর জমি দখল করে দেওয়ার অভিযোগ
করোনা প্রতিরোধে ইনসেপটা ফার্মা নিয়ে আসছে রেমডেসিভির

করোনা প্রতিরোধে ইনসেপটা ফার্মা নিয়ে আসছে রেমডেসিভির

বিশেষ প্রতিনিধি –

রেমডেসিভির মূলত একটি অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ। এটি কাজ করে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে। এই ওষুধটি মূলত তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি গিলিয়াড সায়েন্সেস।

বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, এটি করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে কার্যকর, বিশেষ করে যারা আক্রান্ত হয়ে মারাত্মকভাবে অসুস্থ। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর শুধুমাত্র এই ওষুধটিকে তাদের দেশে করোনা রোগীদের জন্য ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। রেমডিসিভির ইনজেকশন হিসেবে ৫-১০ দিনের মেয়াদে দেওয়া হয়।

দেশের প্রথম সারির ওষুধ কোম্পানি ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালস এই ওষুধটি উৎপাদনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। নিনাভির ব্র্যান্ড নামে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মাঝেই বাংলাদেশের মানুষ হাতে পাবেন বলে আশা করছি। এর সাথে এই ওষুধটির পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহও নিশ্চিত করা হবে। প্রতিটি ইনজেকশনের মূল্য রাখা হয়েছে ৫০০০ টাকা। বাংলাদেশ সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের কারণে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মাঝে নিয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে।

পাশাপাশি এই ওষুধটি যেনো শুধুমাত্র করোনা রোগীরা পান সেটাও বাংলাদেশ ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।

উল্লেখ্য, ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালস প্রথম থেকেই করোনা রোগীদের জন্য যে ওষুধগুলো সফলতা দেখিয়েছে যেমন-হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, ফ্যাভিপিরাভির সেগুলো দ্রুততম সময়ের মাঝে নিয়ে এসেছে। আর এই ওষুধগুলো যাতে বাংলাদেশের মানুষ পায় তার জন্য এই ওষুধগুলোর রপ্তানিও বন্ধ করা হয়েছে।