স্টাফ রিপোর্টার- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী খোকন পাল বলেন, সারা বিশ্বের আতঙ্কিত মহামারি সঙ্কটে ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তে উঁকি দিচ্ছে করোনাভাইরাস। ফলে যত দিন যাচ্ছে সীমান্তের ৩০ জেলার ঝুঁকি বাড়ছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘ সীমান্তে অবৈধভাবে যাতায়াত এসব এলাকায় করোনার প্রকোপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। জেলাগুলোর স্থানীয় প্রশাসন বলছে, ঈদকে কেন্দ্র করে মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদাসীনতা ও অহেতুক অসহনীয় জনজট তৈরি করে চলাফেরা করার কারণেই আশঙ্কাজনক হারে সংক্রমণ বেড়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলেন, অবৈধভাবে ভারত থেকে মানুষ আসা বন্ধ না হওয়া দেশের জন্য বিপজ্জনক। যে কোনো সময় দেশে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের পূর্ণ সংক্রমণ শুরু হতে পারে। আর সেই ধাক্কা সামাল দেয়া কঠিন হবে। মহাদুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে হলে অনতিবিলম্বে সীমান্তে সুরক্ষা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়ে তারা বলেন, ভারত থেকে আসা বাংলাদেশি নাগরিকদের অনেকের শরীরেই সংক্রমণ ধরা পড়ছে। অধিক সংক্রমণশীল ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের রোগীও পাঁচজন শনাক্ত হয়েছেন। তাই সীমান্তে এখনই কড়াকড়ি আরোপ করতে হবে। একই কথা বলেছে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। যাকে বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগজনক বলছেন। এই বিষয়ে লক্ষীপুরের সর্বস্তরের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং আস্থার মধ্যমণি, অত্যন্ত মেধাবী এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রকৌশলী খোকন পাল বলেন, ভারত থেকে অবৈধ ভাবে মানুষ আসা দেশের জন্য বিপজ্জনক তাই এখনি যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য তিনি সবিনয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।