সংবাদ শিরোনামঃ
সাংবাদিকদের অধিকার ফিরিয়ে দিবেন তারেক রহমান লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ পক্ষথেকে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি সরকার নির্ধারিত দামে সরাসরি ডিম আসবে আড়তে দালাল বাজার আলিফ-মীম হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন সিভিল সার্জন ডাঃ আহমেদ কবির লক্ষ্মীপুরে গাছের সুপারি পাড়াকে কেন্দ্র করে বিধবা নারী লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনায় থানায় অভিযোগ কামান খোলা জমিদার বাড়ির কাদামাটির রাস্তা সংস্কার করার কাজ পরিদর্শনে আসেন ইউএনও লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়নে বাল্যবিবাহ রোধ করলেন নির্বাহী মাজিস্ট্রেট অভি দাস দেশব্যাপি বাড়ছে সামাজিক অপরাধ, দরকার জরুরি পদক্ষেপ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অধঃস্তন পুলিশ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষায় পুলিশ সুপার মোঃ আক্তার হোসেন ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প: সৌজন্যে আলিফ মীম হাসপাতাল লক্ষ্মীপুরে নবাগত পুলিশ সুপার আক্তার হোসেনের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় লক্ষ্মীপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলামের আগমনে জেলাপ্রশাসন ও জেলা পুলিশ প্রশাসনের শুভেচ্ছা কমলনগর উপজেলা আ’ লীগের সভাপতি মোঃ নিজাম উদ্দিনের সুস্থতায় কমল নগরের মানুষের মাঝে আনন্দ অশ্রু বৃহত্তর নোয়াখালী আন্ত:স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা -২০২৩ লক্ষ্মীপুর কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজে অনুষ্ঠিত ফুটপাত দখলমুক্ত করা প্রয়োজন
লক্ষ্মীপুরের কৃতিসন্তান বোস প্রফেসর ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরী

লক্ষ্মীপুরের কৃতিসন্তান বোস প্রফেসর ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরী

ভিবি নিউজ ডেস্কঃ- লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মহাদেবপুর চৌধুরী বাড়ির ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরী ১৯২১ সালে জন্মগ্রহন করেন।তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পদার্থবিজ্ঞানী বোস প্রফেসর নোবেল পুরষ্কার কমিটির সদস্য।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠজন হিসাবে পাকিস্তান সময় থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও শুভাকাঙ্ক্ষী জাতীয়তাবাদী চিন্তাচেতনায় থাকায় স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের পাকিস্তানী সরকারের বিরাগভাজন হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকবাল হলে প্রভোস্টের পথ থেকে অসম্মানজনক ভাবে অব্যাহতি দিয়ে পাকিস্তান এ্যটমিক এ্যানার্জি কমিশনে নিয়োজিত করা হয়। তখন বঙ্গবন্ধু উনাকে ফোন করে বলেছিলেন, আমি পুনরায় আপনাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্মানজনক ভাবে ফিরিয়ে আনবো।” দেশ স্বাধীন হওয়ার পূর্বে তিনি পাকিস্তান এ্যাটোমিক এনার্জি কমিশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা পদে নিয়োজিত ছিলেন।স্বাধীনতার পরবর্তী সময়েও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর যথেষ্ট নিগ্রহ দুঃখ যন্ত্রণা সহ্য করেন। ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরীকে দার্শনিক পন্ডিত ব্যক্তিগন খাঁটি বাঙ্গালী এবং উনার রাজনৈতিক সাহসকে প্রসংশনীয় বলে স্মরন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য এর পদে থাকার সময়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার নিন্দা এবং বিচার দাবী করেছিলেন।ডঃ চৌধুরীর স্মারকগ্রন্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরীর প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা প্রকাশ করে বলেন ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরীর নিকট থেকে পিতৃহারা পিতার পরশ অনুভব এবং দ্বিতীয়বারের মতো “আমার পিতাকে হারাবার শোক অনুভব করছি”।ডঃ ওয়াজেদ আলী, জননেত্রী শেখ হাসিনা ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরীর ছাত্র এবং বঙ্গবন্ধুর ছোট ছেলে শেখ রাশেলও ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরীর সহধর্মিণী রাজিয়া মতিন চৌধুরীর ছাত্র ছিলেন।

(বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহমেদের লিখিত মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা থেকে সংগৃহীত)


© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developer: Tanveer Hossain Munna, Email : tanveerhmunna@gmail.com