ভি বি রায় চৌধুরী
লক্ষীপুর জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সুরাইয়া জাহান মহোদয়কে ২৬ জুলাই ২০২৩ ইং লক্ষীপুর জেলার মুক্তিযোদ্ধারা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান এবং সকলের সাথে মত বিনিময় ও আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিকের সঞ্চালনায়পুরো অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময়ে এ ডি সি রাজস্ব উপস্তিত ছিলেন।অনুষ্ঠানের শুরুতে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে একে একে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। লক্ষীপুর সদর উপজেলা কমান্ডার মাহবুব রহমান, রামগতি উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মোঃ হেদায়েত হোসেন সহ রায়পুর রামগঞ্জ কমলনগর কমাণ্ডার গন উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রামগতি উপজেলার হেদায়েত হোসেন ভূয়া অবৈধ নকল মুক্তিযোদ্ধা তৈরীতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন, তিনি উপজেলা কমপ্লেক্সএ একটি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন।যা অত্যন্ত প্রশংসনীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা চৈতন্য প্রতি সন্মান শ্রদ্ধা ভালবাসা। অনুষ্ঠান ী মুক্তিযোদ্ধা তফায়েল আহম্মদ মাননীয় জেলা প্রশাসক এবং রামগতি উপজেলা প্রতিনিধি হেদায়েত হোসেনকে উনার লাইব্রেরি জন্য মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি কথা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা প্রবন্ধ “কোটা কোটা মন্দুক”যা মিরগঞ্জে রচিত হয়েছিল যা এখনও ঈ এলাকায় কুটি কুটি অজস্র অজস্র বুঝাতে ব্যবহার হচ্ছে। মাননীয় জেলা প্রশাসক অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে কতগুলো শুনেন এবং উনার পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান কল্যাণ মঙ্গল সমস্যা সমাধানের সহযোগীতা প্রদানে আশ্বস্ত করেন। মুক্তিযোদ্ধা গন নবাগত জেলা প্রশাসক কে আন্তরিক শুভেচ্ছা স্বাগতম জানান এবং উনার সুস্বাস্থ্য সাফল্য কামনা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন।
এদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মদ বলেন, বাংলাদেশ একটা বদ্বীপ এর মধ্যে চাঁদপুর ইরিগেশন প্রজেক্ট এর মধ্যে লক্ষীপুর রায়পুর রামগঞ্জ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মধ্যে অবস্থিত। মেঘনা নদীর পানির উচ্ছতা বৃদ্ধি পেলে ফোল্ডারের মধ্যে পানি নিজস্ব গ্রেভেটি শক্তিতে নিস্কাশন হতে পারে না ফলে লক্ষীপুর রায়পুর রামগঞ্জ উপজেলা পানিতে ডুবে বন্যা জলাব্ধতা জনজীবনে দুর্ভোগ পোহাতে জয়।এমতাবস্থায় এই অঞ্চলের পরিবেশ প্রতিবেশ সুশৃঙ্খল দক্ষ পানি বযস্থ অগ্রধিকার ভিত্ততে বিবেচনা পুকুর দীঘি খাল নদী রক্ষা সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করে পানি ধারণ করার সুযোগ রাখার প্রস্তাব করা হয়।