ভিবি নিউজ -লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ২নং দক্ষিণ হামছাদি ইউনিয়নের আলহাজ্ব এস এম সাহাদাত উল্যা ও আলহাজ্ব ফাতেমা খাতুনের জেষ্ঠ পুত্র সৈয়দ আবুল কাশেম। তিনি ১৯৭০ ইং সনে দালাল বাজার এন কে উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্র এবং স্কুল ছাত্র লিগের সভাপতি থাকা অবস্থায় উনার বাবা আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলার তহবিল সংগ্রহ কারী ছিলেন, সেই সুবাদে বঙ্গবন্ধু ঐ সময় উনাদের গ্রামের বাড়ি ২নংদক্ষিণ হামছাদি ইউনিয়নের গঙ্গাপুর আসেন আর তখনই ছাত্রনেতা হিসাবে সৈয়দ আবুল কাশেম কে বঙ্গবন্ধু মাথায় হাত বুলিয়ে স্নেহের ছোঁয়া দিয়ে যান, তারই ফলশ্রুতিতে
১৯৭১ইং সনের ৭ই মার্চের ভাষনের পর বঙ্গবন্ধুর ডাকে নিজ পিতার বন্দুক হাতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি অংশ গ্রহণ করেন। যাহা এখনো হৃদয়ে প্রজ্জ্বলিত হয়ে আছে বলে গণমাধ্যম কর্মীদের জানান আওয়ামিলীগ নেতা, লক্ষ্মীপুর সাংবাদিক কল্যাণ সংস্থার প্রধান উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট সমাজসেবক সৈয়দ আবুল কাশেম।
তিনি আরো বলেন আমরা খাঁটি আওয়ামী পরিবার, যার মধ্যে এক পারসেন্টও ভেজাল নেই।
সৈয়দ আবুল কাশেমরা চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়, মেঝ ভাই সৈয়দ বেলাল হোসেন মানিক, যিনি অতিরিক্ত সচিব, সেবা ও সুরক্ষা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেজো ভাই-সৈয়দ ইকবাল হোসেন, পরিচালক দুদক,ঢাকা, ছোটো ভাই এডভোকেট সৈয়দ কামরুল হোসেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকা।
আলহাজ্ব সৈয়দ আবুল কাশেমের পক্ষথেকে লক্ষ্মীপুর জেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও সারা বিশ্বে আতঙ্কিত মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের নিয়মনীতি বজায় রেখে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শহর থেকে গ্রামের বাড়িতে আসা সকল কে ঘরে থাকার পরামর্শ প্রদান করেন।